আপনার ভাষা নির্বাচন করুন
একে একে শুরু হয় পাগড়ী প্রতিযোগীতা।রাজস্থানে পাগড়ী হল আন বান শান।তাই সবচেয়ে কম সময়ের মধ্যে যিনি নিখুঁত ভাবে পাগড়ী পরতে পারবেন তিনিই বিজয়ী।এরপর শুরু হয় সেরা গোঁফ কম্পিটিশন।এই উৎসবের জন্য অনেকে সারা বছর ধরে গোঁফ পরিচর্যা করেন ।লালন পালন করেন তাঁদের সাধের গোফ।।ফেস্টিভ্যালের মঞ্চে শুরু হয় দীর্ঘ ও পুরুষ্টু গোঁফের প্রতিযোগিতা।
পয়লা ডিসেম্বর থেকে দশই ডিসেম্বর পর্যন্ত এই উৎসব চলে।যদিও এক নির্দিস্ট জায়গায় এই ফেস্টিভ্যাল হয় কিন্তু পুরো নাগাল্যান্ড যেন সেজে ওঠে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে।এত কালারফুল উৎসব খুব কমই দেখা যায় ।মুলত আঞ্চলিক সংস্কৃতিকে উৎসাহ দিতে রাজ্য ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্ট প্রতিবছর এই ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে।
প্রতি বছর ভগবান পদ্মসম্ভবকে স্মরণ করেই এই পাহাড়কোলে বসে উৎসবের আসর।জুন জুলাই মাসে সাধারনত এই উৎসব হয়ে থাকে।এই উৎসবের প্রধান আকর্ষন মুখোস নাচ।লামারা নানান মুখোসে সজ্জিত হয়ে গুম্ফার চাতালে সমবেত হন।শুরু হয় পবিত্র ছাম নাচ বা মুখোস নাচ।সাদা পাহাড়ের মাঝে যেন মনে হয় আগুন লেগেছে। রঙবেরঙের পোশাক পড়ে অদ্ভুত এক তালে তালে ওরা নাচেন। দুদিনের এই উৎসব শুরু হয় প্রার্থনা সঙ্গীত দিয়ে ।
পৌষের হিমেল আলটুসী সময়টা আসতে আসতে চলে যাচ্ছে।দুপুরের সোনালী রোদ মাখা মিঠে সময়টা আর কদিন পর পরিযায়ী পাখির মত বিদায় নেবে।দুপুরের উত্তরে বাতাসে পাতা ঝরেপরে আর আনমনা করেদেয় জানলার পাশে বসে থাকা অলস সময়টাকে। ছাদে শুকনো হওয়া চালের গুঁড়ি,রাস্তায় নতুন গুড় ওয়ালার হাঁক,পরবের সময় এসেযায়।গ্রামীণ বাংলার পৌষ সংক্রান্তি মানেই পিঠে পার্বণ।বাংলার বিভিন্ন অংশে শুরু হয় … Continue reading "টুসু পরবে পুরুলিয়া"
রসাকসি(দড়ি টানাটানি),শিখ মার্শাল আর্ট,কুস্তি,ঊট দৌড়, ষাঁড় দৌড় সহ নানা খেলা।বাড়তি পাওনা ভাঙ্গড়া ও অন্যান্য ফোক অনুষ্ঠান।।রঙীন পোশাকে পাঞ্জাবি ঢোলের তালে গোটা স্টেডিয়াম যখন নেচে ওঠে তখন শুধুই দর্শক হিসেবে নিজেকে গুটিয়ে রাখা অসম্ভব।