আপনার ভাষা নির্বাচন করুন
সকালে গিয়েই বিকেলে ফেরা আবার ইচ্ছে হলেই দু তিন রাত অনায়াসে কাটিয়ে দেওয়া ।আগে থেকে হিসেবী পরিকল্পনা নয় ।একা কিম্বা দোকা , নির্জনে কিম্বা হুল্লোড়ে মনখারাপ হলেই হঠাৎ করেই দিকশূন্যপারে পাড়ি দেওয়া ।
নুড়িপাথরের রাস্তা দিয়ে এগিয়ে চললেই দেখা যাবে কাঠের ঝুলন্ত ব্রিজ। বর্ষাকালে জলে ভর্তি থাকে।অন্যসময় শান্ত প্রকৃতির নির্জনতার এক নৈসর্গিক সৃষ্টি।অজানা ফুল,পাথরের ঢিপি জলের বয়ে যাওয়া,মেঘ রোদের খেলা নির্জন সুন্তালেখোলা কে অনুভব করতে পারলে মন ভরে উঠবেই
বিস্তারিত দেখুনজঙ্গলের মাঝে আপনার সাথে দেখা হয়ে যাবে স্থানীয় আবাসিক হরিণ,হাতি,বন শূয়ার, ময়ূর,শিয়াল আর অনেকের সাথে।সাথে দেখতে পাবেন সাঁওতাল রমনীরা বনে কাঠ সংগ্রহ করতে এসেছে বা পশু চরাতে ওদের সাথে সখ্যতা গড়ে ওদের আনা খাবার দিয়ে বনভোজন করে জঙ্গলে অনেক গভীরে...
বিস্তারিত দেখুনআপনাকে দেখানো হবে হ্যামিল্টন সাহেবের বাংলো এবং বেকন সাহেবের বাংলো যেটা কাঠের তৈরি এবং এখানে রবীন্দ্রনাথ এসে কিছু সময় কাটিয়ে গেছেন।যদিও রক্ষনাবেক্ষণ অভাবে এটি ধ্বংস প্রাপ্ত হতে বসেছে।এখান থেকে লঞ্চে ফিরে সুন্দর বনের দিকে চলে যাবো।
বিস্তারিত দেখুনএই কাঠগোলাপ বাগানের অন্যতম আকর্ষন মুক্ত আঙিনায় নাচমহল, জৈন মন্দির ও এক প্রাচীন সুরঙ্গ ।সুরঙ্গ এখন জলে ধাকা।প্রবেশপথে লোহার দরোজা যা আজ বন্ধ।শোনা যায় গভীর রাতে এই পথেই নাকি যাতায়াত করতেন নবাব থেকে জগৎ শেঠ।এই সুরঙ্গ পথের অপর প্রান্ত নাকি...
বিস্তারিত দেখুনবেলাভূমি জুড়ে ঝিনুকের মেখলা সাজিয়ে সারি দিয়ে দাড়ানো জেলে নৌকা গুলো যেন জল রংএ আঁকা ছবি।বেলভূমি জুড়ে লাল গোলাপের পাপড়ির মত ছড়িয়ে থাকা কাঁকড়ার দের সাথে করতেই পারেন খুনসুটি।জেলেদের থেকে কিনে বা হোটেলে অর্ডার দিয়ে ইলিশ, কাঁকড়া, চিংড়ি,পমফ্রেট এর মত...
বিস্তারিত দেখুন